১৪ই ফেব্রুয়ারি নিয়ে ইসলামিক স্ট্যাটাস

১৪ই ফেব্রুয়ারি নিয়ে ইসলামিক স্ট্যাটাস

১৪ই ফেব্রুয়ারি নিয়ে ইসলামিক স্ট্যাটাস
১৪ই ফেব্রুয়ারি নিয়ে ইসলামিক স্ট্যাটাস

আসুন,
১৪-ই ফেব্রুয়ারি
তথাকথিত ভালবাসা দিবস,
বর্জন করি, আল্লাহকে ভয় করি। আল্লাহর বিধান গুলো মেনে চলি, সুন্দর জীবন গড়ি।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি এই বার সত্যি কারের ভালবাসা দিবস,১৪ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার,, জুম্মা এবং পবিত্র শবে বরাত, খুশি হয়ে থাকলে!
আলহামদুলিল্লাহ

১৪ ই ফেব্রুয়ারি সবাই ব্যস্ত থাকবে ফুল দেওয়া নেওয়া নিয়ে। আর আমরা ব্যস্ত থাকবো রোজা নিয়ে।

হ্যাঁ এটাই,,

১৪ ই ফেব্রুয়ারি যদি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস হয়,
তাহলে আমার সবটুকু
ভালোবাসা প্রিয় বিশ্বনবী হযরত
মুহাম্মদ (সা:)এর জন্য।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি
“বিশ্ব বেহায়া দিবস”
পুরুষ ও নারী জাহান্নামে যাওয়ার আরেকটি ধাপ আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন আমিন ।🤲🤲

১৪ ই ফেব্রুয়ারি আমরা মুসলিমরাও পালন করবো কিন্তু সেটা ইহুদি ও খ্রিস্টানের মতো বিশ্ব বেহায়া দিবস নয় বরং পবিত্র জুম্মা এবং পবিত্র শবেবরাত দিয়ে শুরু করবো,,,
🥰ইনশাআল্লাহ🥰

১৪ ই ফেব্রুয়ারি
বিশ্ব বেহায়া দিবস নামে হবে মানব হত্যার মহা উৎসব
ইয়া আল্লাহ আপনি প্রতিটা যুবক যুবতীদেরকে
গুনাহ থেকে হেফাজত করুন।

১৪-ই ফেব্রুয়ারি
‘বিশ্ব বেহায়া দিবস’ আমি মুসলিম,
তাই এটা আমার জন্য নয়।
আল্লাহ তায়ালা বলেন
“আর ব্যাভিচারের কাছে যেওনা,,নিশ্চয়ই এটা অশ্লীল কাজ এবং মন্দ পথ”- [আল কুরআন ]

ভ্যালেন্টাইস ডে পালন করা
মানে খ্রিস্টধর্ম পালন করা। এটা কোনো
মুসলিম করতে পারে না ! খ্রিস্টীয় ধর্মের
ধর্মীয় উৎসব “সেন্ট ভ্যালেন্টাইনস ডে” কে প্রতারণামূলকভাবে বিশ্ব ভালোবাসা
দিবস অনুবাদ করে, ধর্মীয় দিবসকে
সেকুলার রূপ দিয়ে আমাদের সমাজে
প্রচলন করা হচ্ছে, এটা নিঃসন্দেহে প্রতারণা !
ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ

ফাগুনে হলুদ হলেন,
ভ্যালেন্টাইনে লাল
সাদার জন্য প্রস্তুত তো কাল?
সমাজ, পরিবার ও তারুণ্য ধ্বংসকারী
ভ্যালেন্টাইন’স ডে কে ‘না’ বলুন।
ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করুন সেন্ট
ভ্যালেন্টাইন’স ডের সকল নোংরা ও অসভ্য আয়োজনকে।

যুদ্ধ ছাড়া কোন জাতিকে
ধ্বংস করে দিতে চাও,
তবে ওই জাতির তরুণদের
মধ্যে অশ্লীলতা বেহায়াপনা ছড়িয়ে দাও।”
–সালাউদ্দিন আইয়ুবী (রহঃ)
not. ১৪ ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব
বেহায়া দিবস,আল্লাহ আমাদের
সকলকে হেদায়েত দান করুন আমিন।

“”আজ ১৪ ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব বেহায়া দিবস””””~
এই দিনে স্ব ইচ্ছায় অনেক মেয়ে ধর্ষিতা হবে….তাদের কোনো অভিযোগ থাকবে না…
কিছু মেয়ে সতীত্ব হারাবে….কিছু মেয়ে অবৈধ গর্ভপাত করবে …তারা মেয়ে জাতির কলঙ্ক…তাদের বাবা-মায়ের দেখা স্বপ্ন গুলো নষ্ট করে দেবে …..তাদের বয়ফ্রেন্ডের মিথ্যে ভালবাসার কাছে…..
এক কথায় মুসলিম যুব সমাজকে ধ্বংশ করার বর্তমান রুপ হচ্ছে…এই বিশ্ব ভালবাসা বা বিশ্ব বেহায়া দিবস….
প্রত্যেক বাবা-মায়ের উচিত তাদের ছেলে মেয়েদেরকে সু শ্বাসন করা..এবং মেয়েদের জন্য পর্দার ব্যবস্থা গ্রহন করা….
“”””আল্লাহ্ আমাদের সকলকে ১৪ ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব বেহায়া দিবস থেকে হেফাজত করুন…🤲🤲

আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালবাসা দিবস, অথচ সেদিনটি শুক্রবার জুম্মা মোবারক রাত্রে শবেবরাত। মুসলমানদের ধর্মীয়ভাবে ভালো একটি দিন 🤟নো গার্লফ্রেন্ড. নো বয়ফ্রেন্ড ‌,বাট সালাত. সালাত, নামাজ নামাজ শুকরিয়া আলহামদুলিল্লাহ।এ-ই দিনটি পাওয়ার জন্য….! 🕌👳‍♂️👳‍♂️

“১৪ ফেব্রুয়ারি মুসলমানদের জন্য নয় 🚫 এই দিন হচ্ছে বিশ্ব বেহায়া দিবস………..
তুমি মুসলমানের বাচ্চা তোমার আবার কিসের ১৪ ফেব্রুয়ারী।।
যাদের বিন্দু পরিমাণ বিবেক আছে তারা ১৪ ফেব্রুয়ারী পালন করতে পারে না।
যদি তুমি ১৪ ফেব্রুয়ারী পালন করো আমি বলবো তুমি মানসিক রোগী, তোমার জায়গা পাবনা পাগলা গারতে।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব বেহায়া দিবস পরিহার করি,পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি,রমজান মাসে রোজা করি,দান সদকা বেশি করি,জাহান্নাম কে ভয় করি,
গীবত করা পরিহার করি, আল্লাহ সেই তৌফিক আমাদের দাও

Valentaine’s Day পালন করা একজন মুমিন মুসলমানের জন্য সম্পূর্ণ হারাম এবং কুফরী। কেননা এটি ইয়াহুদী খ্রিস্টানদের তৈরী করা একটি অপসংস্কৃতি। কোরান , সুন্নাহ , ইজমাহ ও কিয়াসের মধ্যের যার কোন শরীয়ত সম্মত বিধান বা অস্তিত্ব নেই। তাই মুসলমান নর-নারীরা সাবধান!

সব ভালবাসা প্রিয় নবী হয়জত মুহামাত (সঃ)কে দিলাম।

তথাকথিত আধুনিক সমাজের জন্য 14 ফেব্রুয়ারী দিনটি অত্যান্ত লজ্জার।যেইদিন আধুনিকতার দোহাই দিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ বিভিন্ন‌ অপকর্ম লিপ্ত হয়। তথাকথিত দিবসটিকে বর্জন করি। নিজের চরিত্র রক্ষা করি।

বোনদের বলে লাভ নেই আপনার কথা কেউ শুনবে না
যে মজা খাওয়া জন্য যাবে
সেই কিন্তু ধরা খাবে তিন মাস পরে
তখন আর বাচ্চা বাবা খুঁজে পাইবে না তখন বুঝবে একটু মজা তো সাজা হয়ে গেছে
তবে সবাই সাবধান থাকবেন কালকের জন্য
এবং সাথে সাথে এইটাও মনে রাখবেন
ইসলামের দৃষ্টিতে ভালোবাসা দিবস হারাম
এইটা পালন করা থেকে সকল মুসলিম ভাই বোনদের বিরত থাকার অনুরোধ রইলো💕💥

আমাদের সবচেয়ে বেশি ভালোবাসা হবে মহান আল্লাহর তায়ালার জন্য। কোন খ্রীষ্টান পাদ্রী ভ্যালেন্টাইন্সের অনৈতিক ভালোবাসার জন্য নয়।যারা এই পাদ্রীর ব্যাভিচারের স্বীকৃতি স্বরুপ দিবসটিকে ভালোবাসা দিবস হিসেবে পালন করে তারা প্রকৃত পক্ষে ব্যভিচারের পথ সুগম করতে চায়। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, من تشبه بقوم فهو منهم
যে অন্য সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি গ্রহণ সে ব্যক্তি সেই সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত। অর্থাৎ খ্রীষ্টান সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি গ্রহণ করলে সে তাদেরই অন্তর্ভূক্ত হবে। হে আল্লাহ! সকল মুসলিম সম্প্রদায়কে এই বিশ্ব বেহায়া/ বেশ্বা/নগ্ন দিবস থেকে হেফাজত করুন আমীন।

ভালোবাসা দিবস কিভাবে হলো ভালোবাসা দিবস হলে হতো LOVE Day হওয়ার কথা এটা তো সেন্ট ভ্যালেন্টাইনস ডে একজন খৃস্টান পাদরীর মৃত্যু বার্ষিকী।এটা খৃষ্টীয় ধর্মের একটা ধর্মীয় অনুষ্ঠান সেই অনুষ্ঠান কে ভালবাসা দিবসের মোরকে আমদানি করেছে। একজন মুসলিম হয়ে সেন্টের মৃত্যু দিবস পালন করতে পারেন না কেননা এটা হারাম,,,,,,

ভ্যালেন্টাইনস ডে (ভালোবাসা দিবস) উপলক্ষে নিজ স্ত্রীকে উইশ করাও জায়েয নেই। কারণ এর দ্বারা মূলত এই জঘন্য দিবসটিকে পালন করা হয়; বৈধতা দেওয়া হয়। স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা সারাবছর দেখান, বছরের যেকোনো দিন দেখান।
.
প্রিয় ভাই-বোনেরা, এমন একটি দিনকে আপনি কীভাবে উদযাপন করতে পারেন, যেই দিনটিতে অসংখ্য মানুষ ব্যভিচারে লিপ্ত হয় আর তাদের এই কুকর্মের ফলাফল হিসেবে পথে-ঘাটে নবজাতকের কান্নাধ্বনি শোনা যায়! তাদের কৃতকর্মের বলি হয় নবজাতক নিশ্পাপ শিশুরা।

আসছে বিশ্ব বেহায়া দিবস বনাম – যেনা দিবস।
ও মুসলমান ভাইয়েরা আমার তুমি যদি মুসলমানের সন্তান হয়ে থাকো তবে আজ থেকে এই মুসলিম সমাজ থেকে ১৪ ই ফেব্রুয়ারি নামক বিশ্ব বেহায়া দিবসকে ঘৃণা কর। এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ কর । আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমিন 🤲।
.
ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে তথাকথিত ‘ভালোবাসা দিবস’ উদযাপন করা জায়েয নেই। আপনারা ইসলামের বিধানকে সম্মান করুন।

আজ বিশ্ব বেহায়া দিবসে ঘৃণা জানাই ঐসব কুলাঙ্গারকে যারা বিয়ের আগে কুকুরের মত প্রকাশ্যে প্রেমের নামে যেনা ব্যভিচারে লিপ্ত হয়।

বিশ্ব লুইচ্ছামি দিবস। বেহায়া দিবস। অনেক মেয়েদের ইজ্জত বিলিয়ে দেওয়ার দিবস।
আমরা মুসলমান ।আমাদের জন্য এ দিবস হারাম।

১৪ ফেব্রুয়ারি নিয়ে সতর্কতামূলক স্ট্যাটাস

✅ “ভালোবাসা মানে সম্মান, বিশ্বাস ও দায়িত্ব। যদি কেউ ভালোবাসার নামে শরীর চায়, তাহলে সেটা ভালোবাসা নয়—সেটা প্রতারণা!”

✅ “যে প্রেমিক বলবে, ‘ভালোবাসার প্রমাণ দাও’—সেই প্রেমিকই একদিন বলবে, ‘আমি তোমাকে চিনি না!’ সাবধান থাকো!”

✅ “১৪ ফেব্রুয়ারি: কেউ ভালোবাসার নামে খেলে, আর কেউ সারাজীবন কাঁদে!”

✅ “এক দিনের আবেগের জন্য সারাজীবনের সম্মান নষ্ট কোরো না! সত্যিকারের ভালোবাসা কখনোই শরীর চায় না।”

✅ “ভালোবাসার দিন বলতে চাইলে, সেটা বিয়ের দিন হওয়া উচিত, প্রতারণার দিন নয়!”

✅ “প্রেম যদি সত্য হয়, তাহলে সে অপেক্ষা করবে। যদি শরীর চায়, তাহলে সে ধোঁকাবাজ!”

✅ “১৪ ফেব্রুয়ারি যাদের কাছে বিশেষ দিন, ১৫ ফেব্রুয়ারি তাদের অনেকের জন্য কান্নার দিন!”

ভালোবাসা দিবস নিয়ে ইসলাম কি বলে

👉 সবাই সতর্ক থাকুন, আবেগের ফাঁদে পা দেবেন না! 🚫❤️

১৪ই ফেব্রুয়ারি কোন মুসলমানদের জন্য নয় ৩৬৫দিনই মুসলিমদের ভালোবাসা দিবস।🌹💞
ভালোবাসার জন্য কোন নির্দিষ্ট সময় বা দিন লাগে না যে ভালোবাসাতে জানে তার কাছে প্রতিটা মূহুর্ই ভালোবাসা দিবস।🥀💞🌿🍂

وَ لَا تَقۡرَبُوا الزِّنٰۤی اِنَّهٗ کَانَ فَاحِشَۃً ؕ وَ سَآءَ سَبِیۡلًا ﴿۳۲﴾অর্থ: আর তোমরা ব্যভিচারের নিকট যেয়ো না, নিশ্চয় তা অশ্লীল কাজ ও মন্দ পথ।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব বেহায়া দিবস।
পুরুষ ও নারী জাহান্নামে যাওয়ার আরেকটি ধাপ আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন আমিন ।🤲🤲

অন্য পোস্ট পড়ুন;

১৪ ই ফেব্রুয়ারি নিয়ে ফানি স্ট্যাটাস

ভালোবাসার দিবসের শুভেচ্ছা

ইসলামিক স্টাইলিশ বায়ো বাংলা

ইউনিক ক্যাপশন বাংলা

রোমান্টিক ক্যাপশন বাংলা

নিক নেম বাংলা